শীতকালে ঘি আমাদের খাদ্যতালিকায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি শুধু স্বাদ বৃদ্ধি করে না, বরং শরীরের জন্য এক ধরনের পুষ্টির ভাণ্ডার। ঘি-তে রয়েছে ভিটামিন A, D, E এবং K, যা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং হাড়কে মজবুত করে। শীতকালে, ঘি শরীরকে ভিতর থেকে উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে এবং সর্দি-কাশি ও জ্বরের ঝুঁকি কমায়। এটি ত্বক ও চুলের আর্দ্রতা ধরে রাখে, হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং শক্তি সরবরাহে সহায়ক।
ঘি খাওয়ার উপকারিতা:
- শক্তি বৃদ্ধি: প্রাকৃতিক এনার্জি উৎস।
- হজম উন্নত করা: পেটের সমস্যা দূর করে।
- ত্বক এবং চুলের যত্ন: শীতকালে আর্দ্রতা রক্ষা করে।
- রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো: অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পূর্ণ।

ঘি ব্যবহারের উপায়:
- ভাত, ডাল বা রুটির সঙ্গে মিশিয়ে।
- পিঠা, পায়েস বা গরম দুধে মিশিয়ে।
- রুটি বা পরোটার সঙ্গে।
ঘি দিয়ে খাবার স্বাদ ও পুষ্টি বৃদ্ধি পায়। শীতকালীন স্বাস্থ্যকর অভ্যাসে ঘি অন্তর্ভুক্ত করুন এবং উপভোগ করুন এর উপকারিতা।